৭০% নিয়ম: সহজ-সুন্দর জীবনের পথে এক নম্র দৃষ্টিভঙ্গি
আমরা অনেক সময়ই ভাবি—সবকিছু নিখুঁত হতে হবে। কিন্তু শিক্ষক হিসেবে আমার অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, নিখুঁত হওয়ার চাপে অনেক শিক্ষার্থী নিজের আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। এখানেই "৭০% রুল" আমাদের নতুনভাবে ভাবতে শেখায়।
যেমন, কথা বলার সময় সব ব্যাখ্যা দেওয়ার দরকার নেই—শুধু সত্য ও সদয় হওয়াটাই যথেষ্ট। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও, হয়তো সবকিছু পারফেক্ট হচ্ছে না, তবুও ধাপে ধাপে চেষ্টা করলেই উন্নতি আসে। নিজেকে যত্ন নেওয়ায়ও তাই—বড় কোনো রুটিন না হলেও, একটু হাঁটা বা একটু বিশ্রাম অনেক কিছু বদলে দিতে পারে।
জীবনটা যদি একটু গোছানো হয়, ঘর যদি একটু শান্তিময় থাকে—তবেই তো মনে প্রশান্তি আসে। আর পোশাকে বা চেহারায়? সবসময় সাজগোজ না করলেও চলবে, শুধু নিজেকে নিজের মতো করে অনুভব করলেই আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়।
এই নিয়মটি হয়তো আমাদের বলে দেয়—সবকিছুতে শতভাগ না হলেও চলে, যতক্ষণ না আমরা আত্মিক শান্তি ও মানসিক ভারসাম্য রক্ষা করতে পারছি।
আমরা অনেক সময়ই ভাবি—সবকিছু নিখুঁত হতে হবে। কিন্তু শিক্ষক হিসেবে আমার অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, নিখুঁত হওয়ার চাপে অনেক শিক্ষার্থী নিজের আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। এখানেই "৭০% রুল" আমাদের নতুনভাবে ভাবতে শেখায়।
যেমন, কথা বলার সময় সব ব্যাখ্যা দেওয়ার দরকার নেই—শুধু সত্য ও সদয় হওয়াটাই যথেষ্ট। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও, হয়তো সবকিছু পারফেক্ট হচ্ছে না, তবুও ধাপে ধাপে চেষ্টা করলেই উন্নতি আসে। নিজেকে যত্ন নেওয়ায়ও তাই—বড় কোনো রুটিন না হলেও, একটু হাঁটা বা একটু বিশ্রাম অনেক কিছু বদলে দিতে পারে।
জীবনটা যদি একটু গোছানো হয়, ঘর যদি একটু শান্তিময় থাকে—তবেই তো মনে প্রশান্তি আসে। আর পোশাকে বা চেহারায়? সবসময় সাজগোজ না করলেও চলবে, শুধু নিজেকে নিজের মতো করে অনুভব করলেই আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়।
এই নিয়মটি হয়তো আমাদের বলে দেয়—সবকিছুতে শতভাগ না হলেও চলে, যতক্ষণ না আমরা আত্মিক শান্তি ও মানসিক ভারসাম্য রক্ষা করতে পারছি।
🎓 ৭০% নিয়ম: সহজ-সুন্দর জীবনের পথে এক নম্র দৃষ্টিভঙ্গি
আমরা অনেক সময়ই ভাবি—সবকিছু নিখুঁত হতে হবে। কিন্তু শিক্ষক হিসেবে আমার অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, নিখুঁত হওয়ার চাপে অনেক শিক্ষার্থী নিজের আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। এখানেই "৭০% রুল" আমাদের নতুনভাবে ভাবতে শেখায়।
যেমন, কথা বলার সময় সব ব্যাখ্যা দেওয়ার দরকার নেই—শুধু সত্য ও সদয় হওয়াটাই যথেষ্ট। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও, হয়তো সবকিছু পারফেক্ট হচ্ছে না, তবুও ধাপে ধাপে চেষ্টা করলেই উন্নতি আসে। নিজেকে যত্ন নেওয়ায়ও তাই—বড় কোনো রুটিন না হলেও, একটু হাঁটা বা একটু বিশ্রাম অনেক কিছু বদলে দিতে পারে।
জীবনটা যদি একটু গোছানো হয়, ঘর যদি একটু শান্তিময় থাকে—তবেই তো মনে প্রশান্তি আসে। আর পোশাকে বা চেহারায়? সবসময় সাজগোজ না করলেও চলবে, শুধু নিজেকে নিজের মতো করে অনুভব করলেই আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়।
এই নিয়মটি হয়তো আমাদের বলে দেয়—সবকিছুতে শতভাগ না হলেও চলে, যতক্ষণ না আমরা আত্মিক শান্তি ও মানসিক ভারসাম্য রক্ষা করতে পারছি।
0 Σχόλια
0 Μοιράστηκε
713 Views
0 Προεπισκόπηση