সিনেস্থেসিয়া: মস্তিষ্কের এক রহস্যময় জগত
বিশ্বের প্রায় ৪ শতাংশ মানুষ এমন একটি বিশেষ অনুভূতির অভিজ্ঞতা লাভ করেন, যাকে বলা হয় সিনেস্থেসিয়া। এটি এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তি একটি ইন্দ্রিয়ের উদ্দীপনা অনুভব করে অন্য একটি ইন্দ্রিয়ের প্রতিক্রিয়া হিসেবে। উদাহরণস্বরূপ, কেউ শব্দ শুনলে রং দেখতে পান বা কোনো নির্দিষ্ট শব্দ পড়লে তার মনে বিশেষ রঙের ভাবনা আসে।
প্রখ্যাত লেখক হুমায়ূন আহমেদের ছোট ভাই, কার্টুনিস্ট আহসান হাবীবও এই বিশেষ অনুভূতির অধিকারী ছিলেন। হুমায়ূন আহমেদ তার ‘লীলাবতীর মৃত্যু’ বইয়ে লিখেছেন, “আহসান হাবীব শব্দের রং দেখতে পায়। সে বলে যখনই কোনো শব্দ হয় তখনই সে সেই শব্দের রং দেখে। কখনো নীল, কখনো লাল, সবুজ ও কমলা। মাঝেমধ্যে এমন সব রং দেখে যার অস্তিত্ব বাস্তব পৃথিবীতে নেই।” এই রহস্যময় অভিজ্ঞতা বিজ্ঞানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে বহু আগে থেকেই।
সাম্প্রতিক এক গবেষণা সিনেস্থেসিয়ার পেছনের কারণ অনুসন্ধানের চেষ্টা করেছে। 'প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস' নামের জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় সিনেস্থেসিয়ার সময় মস্তিষ্কে কী ঘটে তা বোঝার জন্য গবেষকরা কাজ করেছেন। গবেষণার প্রধান লেখক, নেদারল্যান্ডসের ম্যাক্স প্ল্যাংক ইনস্টিটিউট ফর সাইকোলিঙ্গুইস্টিক্স-এর পরিচালক সাইমন ফিশার জানান, ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং (MRI) স্ক্যান ব্যবহার করে দেখা গেছে যে সিনেস্থেসিয়া সত্যিকারের একটি জৈবিক ঘটনা।
গবেষণায় দেখা গেছে, সিনেস্থেসিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মস্তিষ্ক সাধারণ মানুষের তুলনায় বেশি সংযুক্ত থাকে। যখন কেউ কোনো রং 'শোনেন', তখন তার মস্তিষ্কের এমন অংশ সক্রিয় হয়, যা সাধারণত দেখা বা শোনার জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে এটি সবার ক্ষেত্রে একরকম নয়; বিভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি ভিন্ন ভিন্ন ইন্দ্রিয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
যেহেতু সিনেস্থেসিয়া প্রায়শই পরিবারের প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চলে আসে, গবেষকরা ধারণা করেন এটি জিনগতভাবে প্রভাবিত হতে পারে। গবেষণায় তিনটি পরিবার বাছাই করা হয়, যেখানে অন্তত তিন প্রজন্ম ধরে একাধিক সদস্য ‘শব্দ-রং সিনেস্থেসিয়া’-তে আক্রান্ত। গবেষকরা ডিএনএ সিকোয়েন্সিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে সিনেস্থেসিয়া থাকা ও না থাকা পরিবারের সদস্যদের জিন পরীক্ষা করেন। তবে তারা এমন কোনো নির্দিষ্ট জিন খুঁজে পাননি, যা এককভাবে এই অবস্থার জন্য দায়ী। বরং তারা ৩৭টি সম্ভাব্য জিনের সন্ধান পান, যা সিনেস্থেসিয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
এই গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে, এসব জিনের কয়েকটি বিশেষ কাজের সঙ্গে যুক্ত, যেমন 'অ্যাক্সোনোজেনেসিস'—যা মস্তিষ্কের নিউরনগুলোর সংযোগ গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। পূর্ববর্তী গবেষণাগুলোতেও দেখা গেছে, সিনেস্থেসিয়ার ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের সংযোগ ব্যবস্থা সাধারণ মানুষের তুলনায় ভিন্ন। অর্থাৎ, এই জিনগুলো মস্তিষ্কের গঠনকে প্রভাবিত করতে পারে এবং এটি সিনেস্থেসিয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে।
গবেষকরা ভবিষ্যতে আরও বিশদ গবেষণা চালানোর পরিকল্পনা করছেন, যাতে এই রহস্য আরও গভীরভাবে বোঝা যায়। তারা মনে করেন, সিনেস্থেসিয়া নিয়ে গবেষণা করলে মানুষের মস্তিষ্ক কীভাবে বাহ্যিক বিশ্বের অনুভূতিগুলো তৈরি করে, তা আরও ভালোভাবে বোঝা সম্ভব হবে।
সিনেস্থেসিয়ার মতো রহস্যময় শারীরবৃত্তীয় ঘটনা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে মস্তিষ্কের কার্যক্রম এখনো অনেকাংশে রহস্যাবৃত। ভবিষ্যতের গবেষণায় হয়তো এর সম্পর্কে আরও চমকপ্রদ তথ্য উঠে আসবে, যা আমাদের ইন্দ্রিয় ও মস্তিষ্কের সম্পর্ক নিয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করবে।
এই কলামটি সিনেস্থেসিয়ার রহস্যময় জগৎ ও বৈজ্ঞানিক গবেষণার তথ্য তুলে ধরে। আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট পরিবর্তন বা নতুন সংযোজন চান, জানাতে পারেন!
বিশ্বের প্রায় ৪ শতাংশ মানুষ এমন একটি বিশেষ অনুভূতির অভিজ্ঞতা লাভ করেন, যাকে বলা হয় সিনেস্থেসিয়া। এটি এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তি একটি ইন্দ্রিয়ের উদ্দীপনা অনুভব করে অন্য একটি ইন্দ্রিয়ের প্রতিক্রিয়া হিসেবে। উদাহরণস্বরূপ, কেউ শব্দ শুনলে রং দেখতে পান বা কোনো নির্দিষ্ট শব্দ পড়লে তার মনে বিশেষ রঙের ভাবনা আসে।
প্রখ্যাত লেখক হুমায়ূন আহমেদের ছোট ভাই, কার্টুনিস্ট আহসান হাবীবও এই বিশেষ অনুভূতির অধিকারী ছিলেন। হুমায়ূন আহমেদ তার ‘লীলাবতীর মৃত্যু’ বইয়ে লিখেছেন, “আহসান হাবীব শব্দের রং দেখতে পায়। সে বলে যখনই কোনো শব্দ হয় তখনই সে সেই শব্দের রং দেখে। কখনো নীল, কখনো লাল, সবুজ ও কমলা। মাঝেমধ্যে এমন সব রং দেখে যার অস্তিত্ব বাস্তব পৃথিবীতে নেই।” এই রহস্যময় অভিজ্ঞতা বিজ্ঞানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে বহু আগে থেকেই।
সাম্প্রতিক এক গবেষণা সিনেস্থেসিয়ার পেছনের কারণ অনুসন্ধানের চেষ্টা করেছে। 'প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস' নামের জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় সিনেস্থেসিয়ার সময় মস্তিষ্কে কী ঘটে তা বোঝার জন্য গবেষকরা কাজ করেছেন। গবেষণার প্রধান লেখক, নেদারল্যান্ডসের ম্যাক্স প্ল্যাংক ইনস্টিটিউট ফর সাইকোলিঙ্গুইস্টিক্স-এর পরিচালক সাইমন ফিশার জানান, ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং (MRI) স্ক্যান ব্যবহার করে দেখা গেছে যে সিনেস্থেসিয়া সত্যিকারের একটি জৈবিক ঘটনা।
গবেষণায় দেখা গেছে, সিনেস্থেসিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মস্তিষ্ক সাধারণ মানুষের তুলনায় বেশি সংযুক্ত থাকে। যখন কেউ কোনো রং 'শোনেন', তখন তার মস্তিষ্কের এমন অংশ সক্রিয় হয়, যা সাধারণত দেখা বা শোনার জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে এটি সবার ক্ষেত্রে একরকম নয়; বিভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি ভিন্ন ভিন্ন ইন্দ্রিয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
যেহেতু সিনেস্থেসিয়া প্রায়শই পরিবারের প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চলে আসে, গবেষকরা ধারণা করেন এটি জিনগতভাবে প্রভাবিত হতে পারে। গবেষণায় তিনটি পরিবার বাছাই করা হয়, যেখানে অন্তত তিন প্রজন্ম ধরে একাধিক সদস্য ‘শব্দ-রং সিনেস্থেসিয়া’-তে আক্রান্ত। গবেষকরা ডিএনএ সিকোয়েন্সিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে সিনেস্থেসিয়া থাকা ও না থাকা পরিবারের সদস্যদের জিন পরীক্ষা করেন। তবে তারা এমন কোনো নির্দিষ্ট জিন খুঁজে পাননি, যা এককভাবে এই অবস্থার জন্য দায়ী। বরং তারা ৩৭টি সম্ভাব্য জিনের সন্ধান পান, যা সিনেস্থেসিয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
এই গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে, এসব জিনের কয়েকটি বিশেষ কাজের সঙ্গে যুক্ত, যেমন 'অ্যাক্সোনোজেনেসিস'—যা মস্তিষ্কের নিউরনগুলোর সংযোগ গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। পূর্ববর্তী গবেষণাগুলোতেও দেখা গেছে, সিনেস্থেসিয়ার ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের সংযোগ ব্যবস্থা সাধারণ মানুষের তুলনায় ভিন্ন। অর্থাৎ, এই জিনগুলো মস্তিষ্কের গঠনকে প্রভাবিত করতে পারে এবং এটি সিনেস্থেসিয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে।
গবেষকরা ভবিষ্যতে আরও বিশদ গবেষণা চালানোর পরিকল্পনা করছেন, যাতে এই রহস্য আরও গভীরভাবে বোঝা যায়। তারা মনে করেন, সিনেস্থেসিয়া নিয়ে গবেষণা করলে মানুষের মস্তিষ্ক কীভাবে বাহ্যিক বিশ্বের অনুভূতিগুলো তৈরি করে, তা আরও ভালোভাবে বোঝা সম্ভব হবে।
সিনেস্থেসিয়ার মতো রহস্যময় শারীরবৃত্তীয় ঘটনা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে মস্তিষ্কের কার্যক্রম এখনো অনেকাংশে রহস্যাবৃত। ভবিষ্যতের গবেষণায় হয়তো এর সম্পর্কে আরও চমকপ্রদ তথ্য উঠে আসবে, যা আমাদের ইন্দ্রিয় ও মস্তিষ্কের সম্পর্ক নিয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করবে।
এই কলামটি সিনেস্থেসিয়ার রহস্যময় জগৎ ও বৈজ্ঞানিক গবেষণার তথ্য তুলে ধরে। আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট পরিবর্তন বা নতুন সংযোজন চান, জানাতে পারেন!
সিনেস্থেসিয়া: মস্তিষ্কের এক রহস্যময় জগত
বিশ্বের প্রায় ৪ শতাংশ মানুষ এমন একটি বিশেষ অনুভূতির অভিজ্ঞতা লাভ করেন, যাকে বলা হয় সিনেস্থেসিয়া। এটি এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তি একটি ইন্দ্রিয়ের উদ্দীপনা অনুভব করে অন্য একটি ইন্দ্রিয়ের প্রতিক্রিয়া হিসেবে। উদাহরণস্বরূপ, কেউ শব্দ শুনলে রং দেখতে পান বা কোনো নির্দিষ্ট শব্দ পড়লে তার মনে বিশেষ রঙের ভাবনা আসে।
প্রখ্যাত লেখক হুমায়ূন আহমেদের ছোট ভাই, কার্টুনিস্ট আহসান হাবীবও এই বিশেষ অনুভূতির অধিকারী ছিলেন। হুমায়ূন আহমেদ তার ‘লীলাবতীর মৃত্যু’ বইয়ে লিখেছেন, “আহসান হাবীব শব্দের রং দেখতে পায়। সে বলে যখনই কোনো শব্দ হয় তখনই সে সেই শব্দের রং দেখে। কখনো নীল, কখনো লাল, সবুজ ও কমলা। মাঝেমধ্যে এমন সব রং দেখে যার অস্তিত্ব বাস্তব পৃথিবীতে নেই।” এই রহস্যময় অভিজ্ঞতা বিজ্ঞানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে বহু আগে থেকেই।
সাম্প্রতিক এক গবেষণা সিনেস্থেসিয়ার পেছনের কারণ অনুসন্ধানের চেষ্টা করেছে। 'প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস' নামের জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় সিনেস্থেসিয়ার সময় মস্তিষ্কে কী ঘটে তা বোঝার জন্য গবেষকরা কাজ করেছেন। গবেষণার প্রধান লেখক, নেদারল্যান্ডসের ম্যাক্স প্ল্যাংক ইনস্টিটিউট ফর সাইকোলিঙ্গুইস্টিক্স-এর পরিচালক সাইমন ফিশার জানান, ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং (MRI) স্ক্যান ব্যবহার করে দেখা গেছে যে সিনেস্থেসিয়া সত্যিকারের একটি জৈবিক ঘটনা।
গবেষণায় দেখা গেছে, সিনেস্থেসিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মস্তিষ্ক সাধারণ মানুষের তুলনায় বেশি সংযুক্ত থাকে। যখন কেউ কোনো রং 'শোনেন', তখন তার মস্তিষ্কের এমন অংশ সক্রিয় হয়, যা সাধারণত দেখা বা শোনার জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে এটি সবার ক্ষেত্রে একরকম নয়; বিভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি ভিন্ন ভিন্ন ইন্দ্রিয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
যেহেতু সিনেস্থেসিয়া প্রায়শই পরিবারের প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চলে আসে, গবেষকরা ধারণা করেন এটি জিনগতভাবে প্রভাবিত হতে পারে। গবেষণায় তিনটি পরিবার বাছাই করা হয়, যেখানে অন্তত তিন প্রজন্ম ধরে একাধিক সদস্য ‘শব্দ-রং সিনেস্থেসিয়া’-তে আক্রান্ত। গবেষকরা ডিএনএ সিকোয়েন্সিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে সিনেস্থেসিয়া থাকা ও না থাকা পরিবারের সদস্যদের জিন পরীক্ষা করেন। তবে তারা এমন কোনো নির্দিষ্ট জিন খুঁজে পাননি, যা এককভাবে এই অবস্থার জন্য দায়ী। বরং তারা ৩৭টি সম্ভাব্য জিনের সন্ধান পান, যা সিনেস্থেসিয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
এই গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে, এসব জিনের কয়েকটি বিশেষ কাজের সঙ্গে যুক্ত, যেমন 'অ্যাক্সোনোজেনেসিস'—যা মস্তিষ্কের নিউরনগুলোর সংযোগ গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। পূর্ববর্তী গবেষণাগুলোতেও দেখা গেছে, সিনেস্থেসিয়ার ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের সংযোগ ব্যবস্থা সাধারণ মানুষের তুলনায় ভিন্ন। অর্থাৎ, এই জিনগুলো মস্তিষ্কের গঠনকে প্রভাবিত করতে পারে এবং এটি সিনেস্থেসিয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে।
গবেষকরা ভবিষ্যতে আরও বিশদ গবেষণা চালানোর পরিকল্পনা করছেন, যাতে এই রহস্য আরও গভীরভাবে বোঝা যায়। তারা মনে করেন, সিনেস্থেসিয়া নিয়ে গবেষণা করলে মানুষের মস্তিষ্ক কীভাবে বাহ্যিক বিশ্বের অনুভূতিগুলো তৈরি করে, তা আরও ভালোভাবে বোঝা সম্ভব হবে।
সিনেস্থেসিয়ার মতো রহস্যময় শারীরবৃত্তীয় ঘটনা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে মস্তিষ্কের কার্যক্রম এখনো অনেকাংশে রহস্যাবৃত। ভবিষ্যতের গবেষণায় হয়তো এর সম্পর্কে আরও চমকপ্রদ তথ্য উঠে আসবে, যা আমাদের ইন্দ্রিয় ও মস্তিষ্কের সম্পর্ক নিয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করবে।
এই কলামটি সিনেস্থেসিয়ার রহস্যময় জগৎ ও বৈজ্ঞানিক গবেষণার তথ্য তুলে ধরে। আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট পরিবর্তন বা নতুন সংযোজন চান, জানাতে পারেন!
0 Comments
0 Shares
408 Views
0 Reviews