এই যে নীল জামা, তোমার নাম কী?”
একটা সাধারণ প্রশ্ন, কিন্তু তার পেছনে লুকিয়ে ছিল একটা বড় শিক্ষা...
কলেজের প্রথম দিন।
নতুন একজন শিক্ষক ক্লাসে ঢুকেই একজন ছাত্রীকে লক্ষ্য করে বলেন,
“এই যে নীল জামা, তোমার নাম কী?”
মেয়েটি উত্তর দেয়, “রেশমি, স্যার।”
আর ঠিক তখনই শিক্ষক বলেন,
“এই মুহূর্তে ক্লাস ছেড়ে বেরিয়ে যাও। তোমার মুখ আর যেন না দেখি!”
রেশমি হতভম্ব। চোখে জল, কিছু না বুঝেই বেরিয়ে যায়।
ক্লাস নিস্তব্ধ। কেউ কিছু বলে না।
তারপর শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন, “আইন কেন তৈরি হয়?”
একজন বলল, “শৃঙ্খলার জন্য।”
অন্যজন বলল, “ন্যায়বিচারের জন্য।”
শিক্ষক বললেন,
“তোমরা সবাই ঠিক বলেছ।
কিন্তু আমি একটু আগে রেশমির সঙ্গে অন্যায় করলাম,
তবুও কেউ প্রতিবাদ করোনি কেন?”
তবু সবাই চুপ।
তিনি বললেন,
“কারণ তোমরা ভাবলে, এটা তো আমার সঙ্গে হয়নি!
এই মানসিকতাই একদিন তোমাদের বিপদের কারণ হবে।
আজ যে চুপ, কাল তার বিপদেও কেউ পাশে দাঁড়াবে না।”
শেষে শিক্ষকের হৃদয়ছোঁয়া কথা:
“চুপ থাকা মানেই সম্মতি দেওয়া।
যেখানে অন্যায় দেখবে,
সেইখানেই রুখে দাঁড়াবে—
কারণ ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোই প্রকৃত মানবধর্ম।”
শিক্ষা:
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করা মানেই অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া।
সাহস করে প্রতিবাদ করো, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও।
একটা সাধারণ প্রশ্ন, কিন্তু তার পেছনে লুকিয়ে ছিল একটা বড় শিক্ষা...
কলেজের প্রথম দিন।
নতুন একজন শিক্ষক ক্লাসে ঢুকেই একজন ছাত্রীকে লক্ষ্য করে বলেন,
“এই যে নীল জামা, তোমার নাম কী?”
মেয়েটি উত্তর দেয়, “রেশমি, স্যার।”
আর ঠিক তখনই শিক্ষক বলেন,
“এই মুহূর্তে ক্লাস ছেড়ে বেরিয়ে যাও। তোমার মুখ আর যেন না দেখি!”
রেশমি হতভম্ব। চোখে জল, কিছু না বুঝেই বেরিয়ে যায়।
ক্লাস নিস্তব্ধ। কেউ কিছু বলে না।
তারপর শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন, “আইন কেন তৈরি হয়?”
একজন বলল, “শৃঙ্খলার জন্য।”
অন্যজন বলল, “ন্যায়বিচারের জন্য।”
শিক্ষক বললেন,
“তোমরা সবাই ঠিক বলেছ।
কিন্তু আমি একটু আগে রেশমির সঙ্গে অন্যায় করলাম,
তবুও কেউ প্রতিবাদ করোনি কেন?”
তবু সবাই চুপ।
তিনি বললেন,
“কারণ তোমরা ভাবলে, এটা তো আমার সঙ্গে হয়নি!
এই মানসিকতাই একদিন তোমাদের বিপদের কারণ হবে।
আজ যে চুপ, কাল তার বিপদেও কেউ পাশে দাঁড়াবে না।”
শেষে শিক্ষকের হৃদয়ছোঁয়া কথা:
“চুপ থাকা মানেই সম্মতি দেওয়া।
যেখানে অন্যায় দেখবে,
সেইখানেই রুখে দাঁড়াবে—
কারণ ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোই প্রকৃত মানবধর্ম।”
শিক্ষা:
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করা মানেই অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া।
সাহস করে প্রতিবাদ করো, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও।
⚡এই যে নীল জামা, তোমার নাম কী?”
একটা সাধারণ প্রশ্ন, কিন্তু তার পেছনে লুকিয়ে ছিল একটা বড় শিক্ষা...
কলেজের প্রথম দিন।
নতুন একজন শিক্ষক ক্লাসে ঢুকেই একজন ছাত্রীকে লক্ষ্য করে বলেন,
“এই যে নীল জামা, তোমার নাম কী?”
মেয়েটি উত্তর দেয়, “রেশমি, স্যার।”
আর ঠিক তখনই শিক্ষক বলেন,
“এই মুহূর্তে ক্লাস ছেড়ে বেরিয়ে যাও। তোমার মুখ আর যেন না দেখি!”
রেশমি হতভম্ব। চোখে জল, কিছু না বুঝেই বেরিয়ে যায়।
ক্লাস নিস্তব্ধ। কেউ কিছু বলে না।
তারপর শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন, “আইন কেন তৈরি হয়?”
একজন বলল, “শৃঙ্খলার জন্য।”
অন্যজন বলল, “ন্যায়বিচারের জন্য।”
শিক্ষক বললেন,
“তোমরা সবাই ঠিক বলেছ।
কিন্তু আমি একটু আগে রেশমির সঙ্গে অন্যায় করলাম,
তবুও কেউ প্রতিবাদ করোনি কেন?”
তবু সবাই চুপ।
তিনি বললেন,
“কারণ তোমরা ভাবলে, এটা তো আমার সঙ্গে হয়নি!
এই মানসিকতাই একদিন তোমাদের বিপদের কারণ হবে।
আজ যে চুপ, কাল তার বিপদেও কেউ পাশে দাঁড়াবে না।”
শেষে শিক্ষকের হৃদয়ছোঁয়া কথা:
“চুপ থাকা মানেই সম্মতি দেওয়া।
যেখানে অন্যায় দেখবে,
সেইখানেই রুখে দাঁড়াবে—
কারণ ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোই প্রকৃত মানবধর্ম।”
শিক্ষা:
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করা মানেই অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া।
সাহস করে প্রতিবাদ করো, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও।
0 التعليقات
0 المشاركات
434 مشاهدة
0 معاينة